‘ গালে হাত , অধোমুখে ম্লান ম্লান ছায়া , এরকম পিছু ফিরে থাকা কেমন অসহ্য মনে হয় ……… সক্ষম যুবক আমি , এই পৃথিবীর বুকে চেঁচিয়ে বলতে পারি - আমার যা কিছু ত্রুটি সব নিয়ে আমি … ক্রমশ এগিয়ে যাব ভুলের কাঁটার ঘায়ে গোলাপ ফুটেছে এ - তো প্রামাণ্য নজির এমন বিষণ্ণ ছবি শরীরে এঁকো না নারী , নিজেকে ছড়িয়ে দাও গালে হাত , অধোমুখে … কেমন অসহ্য মনে হয় আমার ভেতরে এক দুরন্ত শিশুর ছবি , তুমি কি বোঝো না তার ভাষা ? ’ ( কবিতা - ‘তুমি কি বোঝো না তার ভাষা’র অংশ বিশেষ ) বস্তুত এই একটি কবিতা - যা কিনা আবার বিশাল এই কাব্যগ্রন্থের প্রথম কবিতাও - গ্রন্থের নির্যাস নির্ধারণ করে দেয় কাব্যশৈলী এবং কবিতার ভাব, নির্মিতি ও অন্তর্নিহিত নান্দনিকতার নিরিখে। প্রসঙ্গত এই কবিতার পঙ্ক্তি বিন্যাস এবং যতি চিহ্নের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য। কবি দিব্যেন্দু ভট্টাচার্যের সম্প্রতি প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ ‘দিব্যেন্দু ভট্টাচার্যের নির্বাচিত কবিতা’। সার্বিক নবম সংকলন - যেখানে রয়েছে ইতিপূর্বে প্রকাশিত প্রতিটি গ্রন্থ থেকে নির্বাচিত গুচ্ছ কবিতার পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত এক গুচ্ছ অগ্রন্থিত কবিতা। সব মিলিয়ে ১৬০ পৃষ্ঠার এই আলোচ্...
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা