মসৃণ , চাকচিক্যময় প্রচ্ছদের নীচের দিকটায় শীত - সবুজ বনানী আর একেবারে উপরে ক্ষুদ্র রেখাচিত্রে চারটি উড়ন্ত বিকেল - পাখি । মাঝে শৈল্পিক আখরে নামলিপি । হাতে নিয়েই এক অপার মন ভালো করা অনুভব । এবার পৃষ্ঠা না উল্টে গোটা পত্রিকাটিই যদি উল্টে দেওয়া হয় - শেষ প্রচ্ছদে সেই বনানীর উপরিভাগে দেখতে পাওয়া যাবে বিস্ময়ভরা , নিটোল একটি তন্বী কবিতা - ‘ পটুয়া - কন্যা ’ । সবার আগেই সেই ‘ শেষের কবিতা ’ টি এখানে তুলে ধরার লোভ সামলানো - এক কথায় অসম্ভব । ‘ নিজের মুদ্রাদোষে গিয়েছি ভেসে অনন্য আলো যা ছিল হারিয়েছে আমি তো পাখি ছিলাম , সাঁতারু বাতাসে ময়ূরী ছিলাম বর্ষা - জলে আগুনের বন্ধুও তো ছিলাম তখন অসীম সাহসী , দুরন্তের ঢেউ … চিনলো না কেউ … এসব দুঃখের কথকতা নয় বন্ধু , সহজ উচ্চারণে জীবন … আজও পটুয়া আমি , এঁকে চলেছি মরণ … - একটি কবিতা এক ও অদ্বিতীয় চন্দ্রিমা দত্তের , যিনি আবার বরাক উপত্যকার আলোচ্য ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা ‘ মানবী ’ র অন্যতম এবং এই সংখ্যার সম্পাদকও । স্বভাবতই এই সহজ উচ্চারণে পটুয়ার মতোই দক্ষ শিল্পবোধের পরিচায়ক হয়ে রইল ‘মানবী’র এবারের এই যৌথ সংখ্যাটি। পঞ্চদশ বর্ষের চতুর্থ এবং ষ...
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা