সম্মিলনীর শতেক গাথা কোথাকার কোন যে শহর কবেকার কোন সে গাথা ভেবে যাই অহর্নিশি জমে যায় শুধুই ব্যথা। সুদূরের সুজন সবাই তেঁতুলের পাতায় ন ' জন হৃদয়ের একাত্মতায় গেঁথে যান মালার বুনন। ঝুঁকিতে ভরণপোষণ চকিতে স্বজন হারা জীবিকার এষণ শেষে মিলনের পাগল পারা। মননের নেশায় বিভোর কতিপয় তরুণ যুবা ক্ষণিকের মিলন মেলায় করে পণ দুঃস্থ সেবা। পিদিমের আলোয় তখন ইতিহাস হচ্ছে লিখা তুফানের জোর সে যতই আজো তার জ্বলছে শিখা। পোড়া ঘর যেমন গরুর সিঁদুরে মেঘের হানা করে সব তুচ্ছ তেমন খুঁজে নেয় এক আস্তানা। মাটি নেই পায়ের তলায় মনে সাধ কেতায় বাঁচা আজিকার স্বপন ভুলে আগামীর দিনটি রচা। দিবস আর মাস পেরিয়ে বছরের চিন্তাধারায় স্বপনের মিলন মেলা পুরু হয় আপন ধারায়। বছরের পর বছরে আগুয়ান তরতরিয়ে দশকের পর দশকে বাধা সব দূর সরিয়ে। কত সব ঝঞ্ঝা তুফান গায়ে তার আছড়ে পড়ে লড়ে যায় বীর সেনানী যেন তার ভিত না নড়ে। কলেবর যায় না মাপা শতিকার দুয়ার মুখে মননের উত্তরণে করে কাজ দুখ আর সুখে। মানবের দুখের বেলায় পাশে তাঁর দাঁড়ায় এসে স...
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা