বরাক কিংবা উত্তরপূর্বের ভৌগোলিক সীমানা পেরিয়ে যে ক ’ জন কবি, সাহিত্যিক হয়ে উঠতে পেরেছিলেন সীমাহীন সাহিত্যবিশ্বের ভাস্বর নাগরিক তাঁদের অন্যতম কবি বিজিৎকুমার ভট্টাচার্যের পরলোক গমনে তাঁর স্বভূমে অবধারিত ভাবেই সৃষ্টি হয়েছিল এক গভীর শূন্যতা । শূন্যতা শুধু সাহিত্য সৃষ্টির ক্ষেত্রেই নয় , শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল তাঁর আপন সত্তার অবিচ্ছেদ্য অংশ সাহিত্য পত্রিকা ‘ সাহিত্য ’ র ভবিষ্যৎ নিয়েও । কবিরাও মানুষ এবং মানুষ মরণশীল । এই সূত্রে তাঁর মৃত্যুকে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে মেনে নিতে সবাই বাধ্য যদিও এই সাহিত্য ভুবন থেকে হারিয়ে যাবে ‘ সাহিত্য ’ নামের একটি অভিজাত তথা সমৃদ্ধ পত্রিকা এটা কিছুতেই মেনে নেওয়া যাচ্ছিল না । হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় যখন নিমগ্ন পাঠকবৃন্দ অপেক্ষার প্রহর গুনছেন তখনই যাবতীয় দুশ্চিন্তাকে দূর করে প্রকাশিত হল পত্রিকার ১৬১ তম সংখ্যা । ‘ সাহিত্য ’ পত্রিকার এই যাত্রাকে যাঁরা বিরামবিহীন করে তুললেন তাঁরা হলেন এই সংখ্যার সম্পাদক কবিপত্নী শিখা ভট্টাচার্য যিনি বহুদিন ধরেই নিজেকে জড়িত রেখেছিলেন এই কর্মযজ্ঞে যখন কবি , সম্পাদক বিজিৎকুমার ভট্টাচার্যকে অসুস্থতার কবলে পড়ে সুচিকিৎসার জন্য প্রায়শই পাড়ি দ...
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা