এ বছর অর্থাৎ ২০২৫ খ্রিস্টাব্দের ১৩ জানুয়ারি অর্থাৎ পৌষ সংক্রান্তির পূর্বদিন থেকে ৪৫ দিন ব্যাপী মহাকুম্ভ মেলার আয়োজন হয়েছিল উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজ ত্রিবেণী সংগম স্থানে । ২৬ ফেব্রুয়ারি শিবরাত্রি দিন ছিল সমাপন । কথিত আছে প্রতি ৩ , ৬ , ১২ এবং ১৪৪ বছর পর বৃহস্পতি , সূর্য ও চন্দ্রের অবস্থানের উপর নির্ভর করে অনুষ্ঠিত হয় এই কুম্ভ , অর্ধকুম্ভ , পূর্ণকুম্ভ ও মহাকুম্ভ মেলা । এই নামাকরণ সম্ভবত আয়োজনের বিশালতা ও সুচারু শ্রেণিবিভাগের সুবিধার জন্যই করা হয়েছিল। অন্যথা প্রতিটি কুম্ভমেলার তাৎপর্যই সমান। শাস্ত্রাদিতেও স্নানজনিত পুণ্যলাভের দিকটিতে কোনও তারতম্যের উল্লেখ নেই। বিশ্বের সবচাইতে বড় এই মেলা তথা ধর্মীয় উৎসবের রয়েছে এক বিস্তৃত প্রেক্ষাপট যা এই ভ্রমণমূলক নিবন্ধের আলোচ্য বিষয় নয় । সংশ্লিষ্ট সবারই তা কম-বেশি জানা। কোটি কোটি মানুষ , প্রায় অর্ধেক ভারতবাসী এবারের এই মেলায় উপস্থিত থেকে পবিত্র গঙ্গাস্নানের মাধ্যমে এক অবিস্মরণীয় আধ্যাত্মিক পরিতৃপ্তি লাভ করতে পেরেছেন । কুম্ভমেলা মধ্যযুগ থেকেই রাজসাহায্য লাভে সমর্থ হয়েছিল। মৌর্য ও গুপ্ত সাম্রাজ্যের রাজারা মেলার ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন ক...
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা