পথের শেষে হারিয়ে যাওয়াই দস্তুর।
কেউ জানে না শেষের রাগিণীক্ষণ।
শেষের বেলায় পথ চলারও আছে কিছু দস্তুর।
যেখানে জটাজুট জুড়ে শ্বেতবলাকার পালক
যেখানে পথের ধারে খানাখন্দ জুড়ে
কীটপতঙ্গের ওড়াউড়ি আর জটিল আস্তরণে
এবড়োখেবড়ো স্মৃতির দাগ, সেখানেই
শেষের শুরু কিংবা শুরু থেকে শেষ।
সেখানেই থামতে হয়, পাশে দাঁড়িয়ে থাকে
অতীতের ছায়ামানুষের সন্তান-সন্ততি -
যারা করজোড়ে জানায় অভিবাদন।
প্রত্যাভিবাদন জানাতে হয় তাদের
হাতের মুদ্রায় থাকতে হয় আশীর্বচনের ভঙ্গি
একদিন যা কুড়িয়েছি মুঠো ভরে।
সেখান থেকে পিছন ফিরে তাকানোর
অনুমতি থাকে না। এসব শুধুই প্রগল্ভতা।
ফেলে আসা কুসুম-সুবাস ঝেড়ে ফেলতে হয়
নাহলে খসে পড়ে যত উপার্জিত শিরোপা।
বড় কষ্টার্জিত এই অনুশীলন। অথচ…
অতীত উচ্চারণ ঝেড়ে ফেলে দিলে
কী আর থাকে জীবনে, সবই ললাট-লিখন।
কেউ জানে না শেষের রাগিণীক্ষণ।
শেষের বেলায় পথ চলারও আছে কিছু দস্তুর।
যেখানে জটাজুট জুড়ে শ্বেতবলাকার পালক
যেখানে পথের ধারে খানাখন্দ জুড়ে
কীটপতঙ্গের ওড়াউড়ি আর জটিল আস্তরণে
এবড়োখেবড়ো স্মৃতির দাগ, সেখানেই
শেষের শুরু কিংবা শুরু থেকে শেষ।
সেখানেই থামতে হয়, পাশে দাঁড়িয়ে থাকে
অতীতের ছায়ামানুষের সন্তান-সন্ততি -
প্রত্যাভিবাদন জানাতে হয় তাদের
হাতের মুদ্রায় থাকতে হয় আশীর্বচনের ভঙ্গি
একদিন যা কুড়িয়েছি মুঠো ভরে।
সেখান থেকে পিছন ফিরে তাকানোর
অনুমতি থাকে না। এসব শুধুই প্রগল্ভতা।
নাহলে খসে পড়ে যত উপার্জিত শিরোপা।
বড় কষ্টার্জিত এই অনুশীলন। অথচ…
কী আর থাকে জীবনে, সবই ললাট-লিখন।
Comments
Post a Comment