অসম তথা উত্তরপূর্ব থেকে যে ক’টি শারদীয় সংখ্যা প্রকাশিত হয় - তার মধ্যে, বলতেই হয় শৈলশহর হাফলং থেকে প্রকাশিত ‘মৈত্রী’ দ্বিভাষিক পত্রিকাটি ধারে ও ভারে নিজস্ব একটি স্থান করে নিতে পেরেছে। অথচ সবে সপ্তম সংখ্যা প্রকাশিত হল এই পত্রিকার। প্রাকৃতিক পরিবেশে নৈসর্গিক সৌন্দর্যসমন্বিত ডিমা হাসাও জেলা ভিন্ন ভাষাভাষীদের এক অপূর্ব মিলনস্থল। ভাষাগত পরিসংখ্যান অনুযায়ী দ্বিতীয় ভাষিক সম্প্রদায় বাঙালিদের একটি শারদীয় পত্রিকা একদিকে যেমন অপরিহার্য অন্যদিকে এক কঠিন প্রয়াসও বটে। বিগত সাতটি বছর ধরে এই কাজটিই করে চলেছেন ডিমা হাসাও সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের সদস্যরা। উত্তর কাছাড় বা অধুনা ডিমা হাসাওয়ে বাংলা সাহিত্য সংস্কৃতির চর্চা বহু কাল ধরেই নন্দিত ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে বন্দিত হয়ে এসেছে। তবু আজকের প্রত্যাহ্বানের যুগে একটি পত্রিকা প্রকাশ - তাও যথেষ্ট গুণমানসমৃদ্ধ - এক প্রয়াসসাধ্য কর্মযজ্ঞ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। যথারীতি এবারের সপ্তম সংখ্যার প্রকাশ হয়েছে সময় মতোই। ১/৪ ডিমাই সাইজের পত্রিকায় ৮৬ পৃষ্ঠার লেখালেখি অর্থে এক সম্ভারই বটে। পত্রিকা প্রকাশে সম্পাদকীয় দপ্তরের তৎপরতা ও প্রয়াস তাই এক কথায় গরজ ও মননশীলতার এক উ...
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা