একটি পত্রিকা প্রকাশের দায়ভার কতটা তা সম্পাদকমাত্রেই বোধগম্য। আর সেই পত্রিকাটি যদি প্রকাশিত হয় মেঘালয়ের ‘তুরা’ নামক প্রত্যন্ত স্থান থেকে তাহলে সম্পাদকের শ্রম ও নিগূঢ় অধ্যবসায়ের বহর অনুমান করা সাধারণ মানুষের পক্ষে নিঃসন্দেহে কষ্টসাধ্য। সেই অসাধ্য কাজটিই দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে করে আসছেন ‘মিলন’ নামক এ অঞ্চলে বহু পরিচিত একটি বার্ষিক পত্রিকার সম্পাদক বিশ্বজিৎ নন্দী। লেখালেখির সঙ্গে প্রত্যক্ষ জড়িত থাকার ফলে তাঁর এই গরজ স্বাভাবিক অর্থেই আকাশছোঁয়া। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে ‘মিলন’ পত্রিকার চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বিশেষ সংখ্যা - ২০২৫। প্রাসঙ্গিক প্রবন্ধ-নিবন্ধের বাইরেও রয়েছে একগুচ্ছ কবিতা, গল্প, ছোটগল্প ইত্যাদি। স্বচ্ছ, সটান সম্পাদকীয়তে স্পষ্টভাষ্যে উচ্চারিত হয়েছে এক প্রান্তীয় অঞ্চল থেকে পত্রিকা প্রকাশের বহুবিধ সমস্যা ও তা কাটিয়ে ওঠার এক দুর্বার প্রয়াসের কথা। রয়েছে পত্রিকার মান নিয়ে আপসহীন বক্তব্য। পত্রিকার আলোচ্য সংখ্যাটির প্রথম লেখা হিসেবে রয়েছে ‘বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব’ বিভাগে রাজকুমার সরকার (ঝাড়খণ্ড)-এর একটি চমৎকার রচনা - ‘কমল চক্রবর্তী ও তাঁর হাতে গড়া ‘ভালোপাহাড়”। বঙ্কিম পুরস্কারপ্রাপ্ত সাহিত্যিক কমল চক্...
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা